এ দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু কথা নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা খান। এ ঘটনায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন দুই ট্রেনের শতাধিক যাত্রী। তবে এখনও পর্যন্ত হতাহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার জাকির হোসেন চৌধুরী জানান, উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি এক নম্বর লাইনে ঢুকছিল। তুর্ণা নিশীথাকে আউটারে থাকার সিগনাল দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই সিগনাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়ার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আমার কোনো দোষ নেই।
জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা খানও দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে তুর্ণা নিশীথার চালকের সিগনাল অমান্য করার কথা জানিয়েছেন। পুরো ঘটনা তদন্তে ইতোমধ্যে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিতু মরিয়মকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে জেলা প্রশাসন।